উপাদান
- ডেলট্রামেথ্রিন ২.৫ %
- কার্বনেটেড সলুশন ৫%
- সোডিয়াম সল্ট ১৫%
- জিংক সল্ট ২০%
- কিউএস ১০০% হতে যা প্রয়োজন সতর্কতা : চিংড়ি মাছ চাষকৃত পুকুরে প্যারাক্লিন প্রয়োগ করা যাবে না ।
উপকারিতা
- প্যারাক্লিন মাছের জন্য ক্ষতিকর সকল প্রকার কীটপতঙ্গ ধ্বংস করতে সক্ষম।
- ইহা মাছের দেহের উকুন ও ক্ষতিকর হাঁসপোকা সমূলে নিধন করতে সক্ষম।
- বহিঃপরজীবি দ্বারা আক্রান্ত মাছের রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে।
- সাইপারমেথ্রিন বা পারম্ব্রেন এর মত ডেন্টামেথ্রিন-এ কোন অকার্যকর আইসোমার নেই, ফলে প্যারাক্লিন অত্যন্ত শক্তিশালী ও দ্রুত কার্যকর।
- যেহেতু কোন আইসোমার নেই সেহেতু প্যারাক্লিন এর কোন রেসিডিউয়াল এফেক্টস নেই।
- এটি অধিক কার্যকরী ও সাশ্রয়ী।
- ৪৮ ঘন্টার মধ্যে ৮০% মেটাবলাইজড হয়ে শরীর হতে বের হয়ে যায়। তাই প্যারাক্লিন মাছ ও মাছের ভোক্তার জন্য নিরাপদ।
- ব্রুড মাছের শারিরীক সুস্থতা নিশ্চিত করে ফলে ডিম উৎপাদন স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
প্রয়োগমাত্রা
প্রতিকার/প্রতিষেধক মাত্রাঃ ১ম ডোজ- প্রতি ৪-৫ ফুট পানির জন্য প্রতি শতকে ১-১.৫ মি.লি
২য় ডোজ (১ম ডোজের ৩-৪ দিন পর) প্রতি ৪-৫ ফুট পানির জন্য প্রতি শতকে ১-১.৫ মি.লি
লার্নিয়া প্রতিকার মাত্রা : প্রতি ৪-৫ ফুট পানির জন্য প্রতি শতকে ১.৫-২.০ মি.লি করে ৩দিন অন্তর অন্তর সর্বমোট ৩ টি ডোজ ব্যবহার করতে হবে।
অথবা মৎস্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার্য।
প্রস্তুতকারকঃ ইন্ডিয়া