উপাদান
- Bacillus megaternum – 10.0 Billion CFU/GM
- Bacillus Subtils -10.0 Billion CFU/GM
- Bacillus Ichenformis -10.0 Billion CFU/GM
- Bacillus polilyma -10.0 Billion CFUGM
- Lalobacillus adophilus -10.0 Billion CFUGM
- Pseudomonas Spos -10.0 Billion CFU/GM
- Saccharomyces cerevisive-20.0 Billion CFU/GM
- Nitrobacter Spps -10.0 Billion CFU/GM
- Nitrosomonas Spps -100 Billion CFU/GM
- Aspenglilus oryzae -20.0 Bilion CFU/GMবায়োফ্লক মাছ চাষেঃ
৮-১০ গ্রাম / ১ টন পানিতে প্রতি ১০ দিন পরপর - পুকুর বা ঘেরে ২০-২৫ দিন পর পর নিয়মিত ভাবে
প্রয়োগ করা ভালে
উপকারিতা
- জারমিনা উপকারী ব্যাকটেরিয়ার একটি আদর্শ সংমিশ্রন যা মাছ ও চিংড়ি চাষের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
- জারমিনা পুকুর বা ঘেরের তলদেশে মাছের মল, মৃতপ্লাংকটন, খাবারের উচ্ছিষ্টাংশ ও অন্যান্য জৈব পদার্থ দ্রুত শোধণ এবং শোষণ করে।
- জারমিনা জৈব পদার্থ শোধন এবং শোষণ করে বিধায় পুকুরে কালো কাদা এবং ক্ষতিকারক গ্যাস সৃষ্টি হয় না।
- জারমিনা ক্ষতিকারক জীবাণু ধ্বংস ও বংশবিস্তার রোধ করে ফলে মাছ ও চিংড়ির রোগাক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
- জারমিনা মাছ ও চিংড়িতে বাজে গন্ধের জন্য দায়ী পদার্থ Geosmin দূর করে।
- জারমিনা প্লাংকটন বুম নিয়ন্ত্রণ করে।
- জারমিনা নিয়মিত ব্যবহারে পানির গুলাগুন অক্ষুন্ন রাখে ফলে অধিক ঘনত্বে মাছ চায় করা যায়।
- জারমিনা পানিতে পতিত অদ্রাব্য বস্তুকে জৈব পদার্থে। রূপান্তর করে এবং পুকুরে প্রাকৃতিক খাবারের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
- পুকুরের বাস্তুসংস্থান, পানি ও মাটির পরিবেশকে ভালো রাখে।
প্রয়োগমাত্রা/নির্দেশনাঃ
প্রয়োগ মাত্রা (পুকুর ও ঘেরে) :
৩-৫ ফুট গভীর জলাশয়ের জন্য ৫০-৮০ গ্রাম প্রতি একরে
প্রয়োগ পদ্ধতি (পুকুর ও ঘেরে) :
প্রতি ৫০ গ্রাম জারমিনা পুকুরের ১০ লিটার পানি এবং ১০০ গ্রাম চিনি অথবা ১০০ গ্রাম চিটাগুড়ের সাথে ভালভাবে মিশিয়ে ৩০ মিনিট ছায়াযুক্ত স্থানে রাখতে হবে। এরপর পুকুরের সর্বত্র সমানভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে। প্লাংকটন বুম নিয়ন্ত্রণে উল্লেখিত মাত্রার ৩-৪ গুণ হারে পন্ডকেয়ার চিনি বা চিটাগুড়ের সাথে ভালভাবে মিশিয়ে ৩০ মিনিট ছায়াযুক্ত স্থানে রাখতে হবে। অতঃপর সন্ধ্যায় জলাশয়ের সর্বত্র সমানভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে।
সতর্কতাঃ জারমিনা প্রয়োগের সময় কোন প্রকারে জীবানুনাশক ব্যবহার করা যাবে।
প্রস্তুতকারকঃ ইন্ডিয়া